ঢাকা সোমবার | ২৫শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১১ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আগামী নিউজ ডেস্ক
২৯ মে, ২০১৮ | ১৭:০৩

কুমিল্লার দুই মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন স্থগিত

tesst গুলশানে নিজের কার্যালয়ে বুধবার সংবাদ সম্মেলন করেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া- ফোকাস বাংলা

খালেদা জিয়াকুমিল্লায় নাশকতার দুই মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে হাইকোর্টের দেওয়া ছয় মাসের জামিন আদেশ স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার আদালত। একইসঙ্গে মামলা দুটি আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য আগামী ৩১ মে দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (২৯ মে) রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি নিয়ে চেম্বার বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী এ আদেশ দেন।

আদালতে খালেদা জিয়াকে দেওয়া হাইকোর্টের জামিন আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষে আপিল শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। অন্যদিকে, খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

আর নড়াইলের মানহানি মামলার জামিন আবেদন উত্থাপিত হয়নি বলে খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। সোমবার (২৮ মে) বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি জেবিএম হাসানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. মো. বশির উল্লাহ ও এ কে এম দাউদুর রহমান মিনা। আর খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন,এ জে মোহাম্মদ আলী, জয়নুল আবেদীন, মাহবুবউদ্দিন খোকন প্রমুখ।

এর আগে গত ২৮ মে কুমিল্লার নাশকতার দুই মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ছয় মাসের জামিন দেন হাইকোর্ট। আর নড়াইলের মানহানি মামলার জামিন আবেদন উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দেন। বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি জেবিএম হাসানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড. মো. বশির উল্লাহ ও এ কে এম দাউদুর রহমান মিনা। আর খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন, এ জে মোহাম্মদ আলী, জয়নুল আবেদীন, মাহবুবউদ্দিন খোকন প্রমুখ।

আদেশের পর কুমিল্লার মামলার বিষয়ে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, ‘একটিতে ছয় মাসের জামিন দিয়ে রুল দিয়েছেন আদালত। অন্যটিতে ছয়মাসের জামিন দিয়েছেন।’

নড়াইলের মামলার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে আবেদন করেছিলাম। সেখানে ম্যাজিস্ট্রেট আদেশ দেননি। পরে আমরা হাইকোর্টে আবেদন করেছি। এটা জামিনযোগ্য অপরাধ। হাইকোর্টও জামিন দিতে পারে। তখন আদালত আমাদের বলেছেন, জজকোর্ট (মামলাটির বিচারিক আদালত) ঘুরে আসেন। জজ কোর্ট কোনও আদেশ না দিলে আমরা দেখবো।’

বিষয়সমূহঃ