ঢাকা রবিবার | ২২শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
কোটা সংস্কার আন্দোলন
সকাল ১০টার দিকে তাঁতীবাজারে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অবস্থানের কারণে পুরান ঢাকার একটি অংশ- সদরঘাট ও কেরানীগঞ্জ থেকে গুলিস্থানের রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়।
বেলা ১টার দিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি তরিকুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক শেখ জয়নুল আবেদিন রাসেলের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের একটি গ্রুপ তাঁতীবাজার মোড়ে এসে আন্দলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একাত্মতার ঘোষণা দেন।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সকাল ১০টার পর আগারগাঁও মোড়ে অবস্থান নিলে রোকেয়া সরণি ও মিরপুর রোডের দিকে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
ইডেন মহিলা কলেজ, ঢাকা কলেজ ও গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের শিক্ষার্থীরা বেলা পৌনে ১১টার দিকে নিউ মার্কেট মোড়ে অবস্থান নিয়ে কোটা সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে। ফলে ওই পথ দিয়ে মিরপুর-আজিমপুর রোডে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
ট্রাফিক পুলিশের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ জানায়, ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা রাজধানীর ধানমণ্ডি ২৭ নম্বর সড়কের পূর্ব অংশে অবস্থান নিয়েছে।
সকাল ১০টা থেকে রাজধানীর পান্থপথ মোড় অবরোধ করে ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক, সোনারগাঁও, সিটি, ওয়ার্ল্ড ও ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির হাজারো শিক্ষার্থী।
পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে গ্রীন রোডের গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের শিক্ষার্থীরাও যোগ দেন এক পর্যায়ে। পরে সোয়া ২টার দিকে তারা রাস্তা ছেড়ে দিলে যান চলাচল শুরু হয়।
মগবাজারে রাস্তার একপাশ আটকে দিয়েছেন একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী।
শিক্ষার্থীদের কয়েকটি দল বাংলামোটর, রূপসী বাংলা মোড় অবরোধ করলেও পরে সরে যাওয়ায় ফার্মগেইট থেকে শাহবাগের দিকে গাড়ি যেতে পারছে।
সকাল থেকেই রাজধানীর নতুন বাজার হয়ে প্রগতি সরণি আবরোধ করে রাখে নর্থ সাউথ, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি ও এআইইউবির শিক্ষার্থীরা।
মিরপুর ১০ নম্বর গোল চত্বরে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউবিটি)।
নাবিস্কো মোড় অবরোধ করেছে আহসানউল্লাহ ও সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
সকাল ১০টায় মহাখালীর ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পসে সমাবেত হয়ে ব্যানার-প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ শুরু করে শিক্ষার্থী।
বিষয়সমূহঃ
পূর্বের সংবাদ
শিরোনাম