ঢাকা শনিবার | ২১শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
২০২০ সাল নাগাদ বিশ্বে ১ দশমিক ৮ মিলিয়ন (১৮ লাখ) সাইবার নিরাপত্তা প্রকৌশলীর প্রয়োজন হবে। সুতরাং বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে বাংলাদেশি তরুণদেরও এখন সাইবার নিরাপত্তায় ক্যারিয়ার গড়তে প্রস্তুতি নিতে হবে। এই পেশায় উজ্জল ভবিষ্যত রয়েছে।
শনিবার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশন আয়োজিত এক কর্মশালায় আলোচকরা এসব কথা বলেন। জাতীয় জাদুঘরে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী সাইবার নিরাপত্তা কর্মশালায় সহযোগিতা করে প্রযুক্তি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান প্রিনিউর ল্যাব। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা থেকে প্রায় ১০০ জন সাইবার সচেতনতাকর্মী অংশ নেন।
সাইবার নিরাপত্তা, তথ্যপ্রযুক্তি আইন ও সামাজিক কাজে নেতৃত নিয়ে বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় অংশ নেন সংগঠনের উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির সাইবার নিরাপত্তা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. এম পান্না, সাইবার নিরাপত্তা গবেষক মো. মেহেদী হাসান, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তানজিম আল ইসলাম, সংগঠনের আহ্বায়ক কাজী মুস্তাফিজ ও সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ হাসান।
ড. এম পান্না বলেন, যেকোনো বিষয়ে পড়াশোনা করা যে কেউ সাইবার নিরাপত্তায় অনার্স-মাস্টার্স করতে পারবেন। এ সংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কোর্স চালু আছে। বাংলাদেশেও শিগগির শুরু হবে। তরুণদের এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করা উচিত।
আন্তর্জাতিক সংগঠন এনসিএসএ’র গবেষণার বরাত দিয়ে কাজী মুস্তাফিজ বলেন, ২০২০ সাল নাগাদ বিশ্বে ১ দশমিক ৮ মিলিয়ন (১৮ লাখ) সাইবার নিরাপত্তা প্রকৌশলীর প্রয়োজন হবে। এখন থেকে প্রস্তুতি নিলে বাংলাদেশের তরুণরা অনেক ভালো করার সুযোগ রয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রেনিউর ল্যাবের প্রতিনিধি কামরুন্নাহার, মো. শাহেদুজ্জামান ও রেজাউর রহমান সামাজিক ইতিবাচক কাজের চর্চায় তাদের কিছু অ্যাপস উপস্থাপনা করেন। মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা, তরুণদের হতাশা থেকে রক্ষা ও জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর সহায়তা বিষয়ক নানা বিষয়ে এসব অ্যাপস ব্যবহারের সুবিধা তুলে ধরা হয়।
বিষয়সমূহঃTags: bangladesh, ccabd, cyber, cybercrime, security
পূর্বের সংবাদ
শিরোনাম