ঢাকা সোমবার | ১৬ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১লা পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর আগে রাখাইন রাজ্যের পরিস্থিতি দেখতে মিয়ানমার সফর করবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী।
এই সফর শিগগির হবে বলে মঙ্গলবার পররাষ্ট্র সচিব মো. শহিদুল হক সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, আবাসন সুবিধা, চলাফেরা ও জীবনযাত্রাসহ প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার অগ্রগতি দেখতে যাবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
ঢাকায় মেরিটাইম কাউন্টার টেররিজম বিষয়ে এক কর্মশালার উদ্বোধনের পর পররাষ্ট্র সচিব সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
সম্প্রতি বেইজিংয়ে মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চির দপ্তরের মন্ত্রী কিয়া তিন্ত সোয়ে এবং চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই-এর সঙ্গে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠকের পর এই সিদ্ধান্ত এলো।
ঢাকায় চীনের রাষ্ট্রদূত ঝ্যাং জুয়ো বলেছেন, রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোই এখন ‘সবচেয়ে জরুরি’ বিষয় বলে মনে করছে তার দেশ।
তিনি জানিয়েছেন, একটি অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার মতৈক্যে পৌঁছেছে যে, তিন ধাপে রাখাইনের পরিবেশ উন্নয়নে তাদের চেষ্টা করা উচিত। ধাপগুলো হল- সহিংসতা বন্ধ, যত দ্রুত সম্ভব প্রত্যাবাসন শুরু এবং সেখানে উন্নয়ন কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়া।
মিয়ানমারে মানবাধিকার পরিস্থিতি বিষয়ক জাতিসংঘের বিশেষ দূত ইয়াংহি লি রোববার বলেছেন, রাখাইনে এখনও নৃশংসতা চলায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আলোচনা ‘একেবারেই সময়োচিত’ নয়।
বিষয়সমূহঃ
পূর্বের সংবাদ
পরের সংবাদ
শিরোনাম