ঢাকা মঙ্গলবার | ১৯শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৪ঠা অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
২৬ ডিসেম্বর, ২০১৭ | ১৭:৪০

বাণিজ্য মেলা ২০১৮

গ্রিন টেকনোলজিতে ওয়ালটনের প্যাভিলিয়ন

tesst ওয়ালটনের থ্রিডি প্যাভিলিয়ন

২০১৮ সালের প্রথম দিনই শুরু হচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) ২৩তম আসর। এবারের মেলাতেও দৃষ্টিনন্দন তিনতলা প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়ন নির্মাণ করছে ওয়ালটন। প্যাভিলিয়ন নির্মাণে অনুসরণ করা হচ্ছে গ্রিন টেকনোলজি মেথড। বিপুল পরিমাণ ক্রেতা দর্শনার্থীর চাপ মোকাবেলায় নেওয়া হচ্ছে সম্ভাব্য প্রস্তুতি।

মঙ্গলবার ওয়ালটনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দেশি-বিদেশি ক্রেতা-দর্শনার্থীদের কাছে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ খ্যাত ওয়ালটনের প্রযুক্তি পণ্য তুলে ধরতে নিজস্ব কর্মকর্তার পাশাপাশি অর্ধ শতাধিক এক্সিবিটর নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে দেওয়া হয়েছে উচ্চতর প্রশিক্ষণ।

রাজধানীর আগারগাঁও শেরে বাংলা নগরীতে অনুষ্ঠিতব্য মেলার প্রস্তুতি পুরোদমে এগিয়ে চলেছে। মেলার প্রস্তুতি প্রসঙ্গে ওয়ালটন প্যাভিলিয়নের সমন্বয়ক শাহ শহীদ চৌধুরী জানান, প্যাভিলিয়ন নির্মাণের ৮০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। বাইরের কাঠামোর কাজ প্রায় চূড়ান্ত। চলছে অভ্যন্তরীণ সাজ-সজ্জার কাজ। তিনি বলেন, প্রযুক্তি পণ্যে ওয়ালটন দেশের এক নম্বর ব্র্যান্ড। এ কারণে ওয়ালটনের প্রতি সবার একটি বাড়তি আকর্ষণ থাকে। একসঙ্গে যাতে অনেক ক্রেতা-দর্শনার্থী প্রবেশ এবং বের হতে পারে সেজন্য ১১ ফুট চওড়া প্রবেশদ্বার করা হচ্ছে। এ ছাড়া শারীরিকভাবে অসুস্থ বা প্রতিবন্ধী ক্রেতা-দর্শনার্থীরা যাতে সহজে ওয়ালটন প্যাভিলিয়নে প্রবেশ করতে পারে সেজন্য র‌্যাম্প সিঁড়ির (ধাপ বিহীন) ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।

ওয়ালটনের ইন্টেরিয়র ডিজাইন বিভাগের সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার শাদী মোহাম্মদ রুম্মান জানান, সাত হাজার ৫০০ বর্গফুট আয়তনের দৃষ্টিনন্দন প্যাভিলয়ন নির্মাণ করছেন তারা। নির্মাণ কাজে অনুসরণ করা করছে গ্রিন টেকনোলজি মেথড। নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় শক্ত স্টিলের কাঠামোর ওপর করা হচ্ছে প্যাভিলিয়নের পুরো স্থাপনা। ইন্টেরিয়র ডেকোরেশনে ব্যবহার করা হচ্ছে ফায়ার রেসিস্ট্যান্ট এসিপি (অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল) বোর্ড, গ্লাস এবং স্টিলের ফ্রেম। থাকবে পর্যাপ্ত পরিমাণে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র।

বাণিজ্য মেলায় ওয়ালটন প্যাভিলিয়ন পরিচালনার দায়িত্বে থাকা প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক (পিআর অ্যান্ড মিডিয়া) মো. হুমায়ুন কবীর বলেন, এবারের মেলায় মেইড ইন বাংলাদেশ স্লোগান তুলে ধরতে এক্সিবিটরদের প্রোডাক্ট ক্যাটাগরি অনুযায়ী কয়েকটি ভাগে ভাগ করে পাঁচ দিনব্যাপী উচ্চতর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।

ওয়ালটন প্যাভিলিয়নের প্রদর্শন ও বিক্রি হবে আকর্ষণীয় ডিজাইন ও সাশ্রয়ী মূল্যের ল্যাপটপ, অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন, রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি টেলিভিশন, এয়ার কন্ডিশনার, ওয়াশিং মেশিন, ইলেকট্রিক ও মাইক্রোওয়েব ওভেন, ইন্ডাকশন কুকার, ব্লেন্ডারসহ কয়েক শ মডেলের বিশ্বমান সম্পন্ন ইলেকট্রনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্সেস। থাকছে এলইডি বাল্ব, সুইচ, সকেট, রিচার্জেবল ব্যাটারি, জেনারেটরসহ আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সেস।